ব্লাক হোল নিয়ে কিছু কথা
তখনো বুজতাম না,মহাবিশ্ব কি বা,কিভাবেই বা আমাদের এই পৃথিবী,সব কিছুর বর্ননা তখনো যানতাম না,মাধ্যমিক লাইপে মনে করতাম আমরা পৃথিবীর ভিতরে বাস করি অথ্যাৎ পৃথিবীকে যদি একটা ফুটবল মনে করি তা হলে আমরা তার ভিতরে বাস করি,আর আমাদের উপরের আকাশ হলো ফুটবলের উপরের অংশ এমনি আজগুবি চিন্তা ভাবনা ছিল,ধারনা টা পাল্টে নবম শ্রেনিতে উঠার পর,এক দিন ফিজিক্স ক্লাস করতেছিলাম যেহেতু ক্লাসটা মহাকর্ষ নিয়ে ছিল তার জন্য মনোযোগ টা একটু বেশিই ছিল,সেদিন সম্ভবত ক্লাসটা নিয়েছিল আবুল বয়ান স্যার স্যারের বুজানোর ধরন টা ভিন্ন ধরনের ছিল,তাই আমার পেবারেটের তালিকায় স্যার ছিল এক নাম্বারে,তো স্যার এক পর্যায়ে কথার প্রসঙ্গে বললো যদি আমরা পৃথিবীকে ফুটবল ধরি তা হলে আমরা তার উপরে বাস করছি আর আমাদের পা পৃথিবীতে হলেও আমাদের মাথা মহা শুন্যে এমন কথা ঐ দিন আমার মাথা কে হেল করে দিল পরে এ নিয়ে আরো কতকি চিন্তা ভাবনা, এর কিছু দিন পরেই শিক্ষার আরো একটু উপরের ধাপে আসা আর শুরু হলো মাথার মধ্যে আরো চিন্তা ভাবনার প্রসার,এবার বই পড়ার নেশা টা আমাকে পুরাদমে পাইছে,কখনো লাইব্রেরি থেকে বিজ্ঞানের বই কিনি কখনো ক্লাসের ফ্রান্ড থেকে বই আনি,আর তো উইকিপিডিয়া তো আছেই,এই মহাবিশ্ব আর কৃত্তিম বুদ্বিমত্তা নিয়ে আমি অনেক আগ থেকেই চিন্তা করতাম,ন্যানো মাইক্রো টেকনোলজি নিয়ে বই পড়া শুরু করি পলিটেকনিকে আসার পর থেকেই,কিন্তু তার সাথে সাথে পদার্থবিজ্ঞান কে জানতেও আমার আগ্রহের কমতি ছিল না তাই আইস্টাইন এর আপেক্ষিক তত্ব,স্টেপেন হকিং এর বিগব্যাং তত্ব নিয়ে বই পড়া শুরু করলাম,আপেক্ষিক তত্ব টা তখনো বুজতাম না মহা বিশ্ব সম্পর্কে ধারনা কমই ছিল,থিয়োরি গুলো খুব অল্পদিনেই পড়ে শেষ করলাম আর থেকে প্রাপ্ত তথ্য গুলো নিছে দেওয়ার চেষ্টা করেছি,যদিও আপেক্ষিকতা নিয়ে তেমন কিছু লেখিনি কিন্তু ব্লাক হোল সম্পর্কে ভালো ভাবে ধারনা পাবেন,যদিও আমি ভালো ভাবে গুছিয়ে লেখতে পারি নি,,,
সাধারণ আপেক্ষিকতার তত্ত্ব অনুসারে, কৃষ্ণগহ্বর মহাকাশের এমন একটি বিশেষ স্থান যেখান থেকে কোন কিছু, এমনকি আলো পর্যন্ত বের হয়ে আসতে পারে না। এটা তৈরি হয় খুবই বেশি পরিমাণ ঘনত্ব বিশিষ্ট ভর থেকে। কোন অল্প স্থানে খুব বেশি পরিমাণ ভর একত্র হলে সেটা আর স্বাভাবিক অবস্থায় থাকতে পারে না। আমরা মহাবিশ্বকে একটি সমতল পৃষ্ঠে কল্পনা করি। মহাবিশ্বকে চিন্তা করুন একটি বিশাল কাপড়ের টুকরো হিসেবে এবং তারপর যদি আপনি কাপড়ের উপর কোন কোন স্থানে কিছু ভারী বস্তু রাখেন তাহলে কি দেখবেন? যেইসব স্থানে ভারি বস্তু রয়েছে সেইসব স্থানের কাপড় একটু নিচু হয়ে গিয়েছে। এই একই বাপারটি ঘটে মহাবিশ্বের ক্ষেত্রে। যেসব স্থানে ভর অচিন্তনিয় পরিমাণ বেশি সেইসব স্থানে গর্ত হয়ে আছে। এই অসামাণ্য ভর এক স্থানে কুন্ডলিত হয়ে স্থান-কাল বক্রতার সৃষ্টি করে। প্রতিটি গালাক্সির স্থানে স্থানে কম-বেশি কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিতের কথা জানা যায়। সাধারণত বেশীরভাগ গ্যালাক্সিই তার মধ্যস্থ কৃষ্ণ বিবরকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণয়মান।
ব্লাকহোল শব্দের অর্থ কালো গহবর। একে এই নামকরণ করার পেছনে কারণ হল এটি এর নিজের দিকে আসা সকল আলোক রশ্মিকে শুষে নেয়। কৃষ্ণগহ্বর থেকে কোন আলোক বিন্দুই ফিরে আসতে পারে না ঠিক থার্মোডায়নামিক্সের কৃষ্ণ বস্তুর মতো।
এখন পর্যন্ত ব্লাকহোলের কোন প্রত্যক্ষ দর্শন পাওয়া যায়নি কারণ এ থেকে আলো বিচ্ছুরিত হতে পারে না যেকারণে একে দেখা সম্ভব নয়, কিন্ত এর উপস্থিতির প্রমাণ আমরা পরোক্ষভাবে পাই। ব্লাকহোলের অস্তিতের প্রমাণ কোন স্থানের তারা নক্ষত্রের গতি এবং দিক দেখে পাওয়া যায়। মহাকাশবিদগণ ১৬ বছর ধরে আশে-পাশের তারামন্ডলীর গতি-বিধি পর্যবেক্ষণ করে গত ২০০৮ সালে প্রমাণ পেয়েছেন অতিমাত্রার ভর বিশিষ্ট একটি ব্লাকহোলের যার ভর আমাদের সূর্য থেকে ৪ মিলিয়ন গুন বেশি এবং এটি আমাদের আকাশগঙ্গার মাঝখানে অবস্থিত।
তবে সব চেয়ে আর্চাযের বিষয় হলো যদি কোন লোক ওই ব্লাক হোলের চার পাশে গুরতে পারে তবে সে সময়কে ছুতে পারবে,কারন তার আসে পাশে গ্রেবেটি আমাদের এই পৃথিবী তেকে লক্ষাদিক বেশি,,
আপনারা জানেন কিনা যানি, আমাদের এই পৃথিবীতে সব জায়গায় গ্রেবেটি সমান না, কিছু জায়গায় বেশি আর কিছু জায়গায় কম,সবচেয়ে মজার বিষয় হলো আমাদের এই পৃথিবীতে এমন একটা স্থান আছে যেখানে আমাদের যে সময় আছে এই জায়গার সময় আমাদের থেকে এক সেকেন্ড পাস্ট চলে,আর ঐ জায়গাটা হলো মিশর এর পিরামিড, আর কারন হলো পিরামিডের অঞ্চলে গ্রেবেটির পরিমান টা স্বাবাভিকের তুলনায় একটু বেশি,,https://www.facebook.com/engrarmanhridoy
সাধারণ আপেক্ষিকতার তত্ত্ব অনুসারে, কৃষ্ণগহ্বর মহাকাশের এমন একটি বিশেষ স্থান যেখান থেকে কোন কিছু, এমনকি আলো পর্যন্ত বের হয়ে আসতে পারে না। এটা তৈরি হয় খুবই বেশি পরিমাণ ঘনত্ব বিশিষ্ট ভর থেকে। কোন অল্প স্থানে খুব বেশি পরিমাণ ভর একত্র হলে সেটা আর স্বাভাবিক অবস্থায় থাকতে পারে না। আমরা মহাবিশ্বকে একটি সমতল পৃষ্ঠে কল্পনা করি। মহাবিশ্বকে চিন্তা করুন একটি বিশাল কাপড়ের টুকরো হিসেবে এবং তারপর যদি আপনি কাপড়ের উপর কোন কোন স্থানে কিছু ভারী বস্তু রাখেন তাহলে কি দেখবেন? যেইসব স্থানে ভারি বস্তু রয়েছে সেইসব স্থানের কাপড় একটু নিচু হয়ে গিয়েছে। এই একই বাপারটি ঘটে মহাবিশ্বের ক্ষেত্রে। যেসব স্থানে ভর অচিন্তনিয় পরিমাণ বেশি সেইসব স্থানে গর্ত হয়ে আছে। এই অসামাণ্য ভর এক স্থানে কুন্ডলিত হয়ে স্থান-কাল বক্রতার সৃষ্টি করে। প্রতিটি গালাক্সির স্থানে স্থানে কম-বেশি কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিতের কথা জানা যায়। সাধারণত বেশীরভাগ গ্যালাক্সিই তার মধ্যস্থ কৃষ্ণ বিবরকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণয়মান।
ব্লাকহোল শব্দের অর্থ কালো গহবর। একে এই নামকরণ করার পেছনে কারণ হল এটি এর নিজের দিকে আসা সকল আলোক রশ্মিকে শুষে নেয়। কৃষ্ণগহ্বর থেকে কোন আলোক বিন্দুই ফিরে আসতে পারে না ঠিক থার্মোডায়নামিক্সের কৃষ্ণ বস্তুর মতো।
এখন পর্যন্ত ব্লাকহোলের কোন প্রত্যক্ষ দর্শন পাওয়া যায়নি কারণ এ থেকে আলো বিচ্ছুরিত হতে পারে না যেকারণে একে দেখা সম্ভব নয়, কিন্ত এর উপস্থিতির প্রমাণ আমরা পরোক্ষভাবে পাই। ব্লাকহোলের অস্তিতের প্রমাণ কোন স্থানের তারা নক্ষত্রের গতি এবং দিক দেখে পাওয়া যায়। মহাকাশবিদগণ ১৬ বছর ধরে আশে-পাশের তারামন্ডলীর গতি-বিধি পর্যবেক্ষণ করে গত ২০০৮ সালে প্রমাণ পেয়েছেন অতিমাত্রার ভর বিশিষ্ট একটি ব্লাকহোলের যার ভর আমাদের সূর্য থেকে ৪ মিলিয়ন গুন বেশি এবং এটি আমাদের আকাশগঙ্গার মাঝখানে অবস্থিত।
তবে সব চেয়ে আর্চাযের বিষয় হলো যদি কোন লোক ওই ব্লাক হোলের চার পাশে গুরতে পারে তবে সে সময়কে ছুতে পারবে,কারন তার আসে পাশে গ্রেবেটি আমাদের এই পৃথিবী তেকে লক্ষাদিক বেশি,,
আপনারা জানেন কিনা যানি, আমাদের এই পৃথিবীতে সব জায়গায় গ্রেবেটি সমান না, কিছু জায়গায় বেশি আর কিছু জায়গায় কম,সবচেয়ে মজার বিষয় হলো আমাদের এই পৃথিবীতে এমন একটা স্থান আছে যেখানে আমাদের যে সময় আছে এই জায়গার সময় আমাদের থেকে এক সেকেন্ড পাস্ট চলে,আর ঐ জায়গাটা হলো মিশর এর পিরামিড, আর কারন হলো পিরামিডের অঞ্চলে গ্রেবেটির পরিমান টা স্বাবাভিকের তুলনায় একটু বেশি,,https://www.facebook.com/engrarmanhridoy
No comments